আপনি পড়ছেন

“আমি তোমাদেরকে জলন্ত আগুন সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়েছি তাতে প্রবেশ করবে সে-ই, যে নিতান্ত হতভাগ্য, যে অস্বীকার করে ও মুখ ফিরিয়ে নেয়। আর তা থেকে দূরে রাখা হবে পরম মুত্তাকীকে, যে নিজ সম্পদ দান করে আত্মশুদ্ধির জন্য এবং তার প্রতি কারো অনুগ্রহের প্রতিদানে নয়, কেবলই তার মহান প্রতিপালকের সন্তুষ্টির প্রত্যাশায়, সে তো অচিরেই সন্তোষ লাভ করবে।” (সূরা লাইল ৯২: ১৪-২১)।

two colors water in one seaআল্লাহর হুকুমে একই সাগরে দুই রংয়ের পানি প্রবাহিত, মহান আল্লাহর সৃষ্টির রহস্য বোঝাতে ছবিটি ব্যবহৃত

গত এক কিস্তিতে জান্নাতের নেয়ামতসমূহের একটা সংক্ষিপ্ত ও মনকাড়া বর্ণনা পেয়েছিলাম আমরা। সেই জান্নাতে যাওয়ার আশা করি সবাই। দোয়া করি যাতে জান্নাত লাভ করতে পারি। কিন্তু তা পাওয়ার জন্য আমাদের কিছু করতে হবে কি? নাকি এমনি এমনিই সবাই তা পেয়ে যাব?

জান্নাত সবাই চায়। স্বর্গ, বেহেস্ত, Paradise, জান্নাত ইত্যাদি বিভিন্ন নামে প্রায় সব ধর্মের মধ্যেই জান্নাতের ধারণা আছে। জান্নাত থেকে বঞ্চিত হতে চায় না কেউ। কিন্তু এ সব ধর্মেই জান্নাতের বিপরীতে দোজখ, নরক, Hell বা জাহান্নামের উপস্থিতি দেখা যায়। অর্থাৎ সবাই জান্নাতে যাবে না- এ ব্যাপারে এ ধর্মগুলি একমত।

দ্বিমত হল কি করলে জান্নাত বা জাহান্নাম লাভ হবে তা নিয়ে। এ ধর্মগুলি সবই সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী হলেও অধিকাংশ ধর্মই সৃষ্টিকর্তার বিশ্বাসে মৌলিক পরিবর্তন ঘটিয়েছে। সৃষ্টিকর্তা এক এবং একক বলে বিশ্বাসের দাবী করলেও কেউ কোন নবীকে, কেউ বা ধর্মীয় যাজকদের, কেউ বা সাধারণভাবে অসংখ্য সৃষ্টিকে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ত্ব ও ক্ষমতায় শরীক স্থাপন করেছে। এভাবে মূলত: এই ধর্মগুলি তাদের বিশ্বাসের মূলেই বিকৃতির শিকার হয়েছে। এজন্য আমরা দেখি একাত্ববাদী ধর্ম হওয়ার দাবীদার হলেও খ্রিস্টবাদ যিশুখ্রিস্টকে তিন খোদার একজন বলে দাবী করছে; জরুস্ত্রিয়ানরা ভাল ও মন্দ দুইজন সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী, সনাতন ধর্ম হিসেবে দাবীদার হিন্দু ধর্মে একত্ববাদ, দ্বিত্ববাদ তথা দুই খোদা, ত্রিত্ববাদ বা তিন খোদা, বহুত্ববাদ বা বহু খোদা এবং সর্বৈববাদ তথা সবাই খোদা ইত্যাদি সব ধরনের বিশ্বাসের সমাবেশ দেখা যায়।

একমাত্র ইসলাম ধর্মেই সৃষ্টিকর্তার তাওহীদ বা একত্বে বিশ্বাসের বিশুদ্ধতা সংরক্ষিত হয়েছে। এর অন্যতম কারণ সম্ভবত: ঐসব ধর্মের মূল ধর্মগ্রন্থসমূহ কালের আবর্তনে ব্যাপকভাবে বিকৃত হয়েছে। ফলে বিশ্বাসের মৌলিকত্ব সংরক্ষণ করা যায়নি। কখনো জনতুষ্টির জন্য, কখনো ক্ষমতাবানের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটিয়ে, কখনো ধর্মীয় গোষ্ঠীর স্বার্থে আবার কখনো বা পুঁজিপতিদের মনোরঞ্জনের জন্য ধর্মীয় গ্রন্থগুলোতে ব্যাপকভাবে রদ-বদল করা হয়।

বিপরীত দিকে আল-কুরআনকে মহান আল্লাহ্ স্বয়ং সংরক্ষণের দায়িত্ব নিয়ে সব ধরনের বিকৃতি ও পরিবর্তন হতে সংরক্ষণ করেছেন:

ইন্না-নাহনু নায্যালনায্ যিকরা ওয়া ইন্না-লাহু লাহা-হাফিযূন।” “নিশ্চয়ই এই কুরআন আমিই নাযিল করেছি এবং অবশ্যই আমিই এর সংরক্ষক।” (সূরা হিজর ১৫: ৯)

তাই বিগত প্রায় সাড়ে চৌদ্দশত বছরেও কুরআনে সামান্যতম পরিবর্তন ঘটেনি। ভবিষ্যতেও ঘটবে না। এভাবে মহান আল্লাহ্ তা’লা একে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করেছেন।

দুঃখজনক কথা হল, আল্লাহ্ তা’লার হেদায়াত আল-কুরআন এবং তাঁর নবীর (সা.) সুন্নাহ্ বা আদর্শ যথাযথভাবে সংরক্ষিত হলে মুসলমানদের মধ্যেও জান্নাত লাভের উপায় সম্পর্কে বিভিন্ন মত দেখা যায়:

- কারো মতে জান্নাত লাভে কিছুই করা লাগবে না। শুধু মুসলমানের ঘরে জন্ম নিলেই যথেষ্ট। তাদের মতে, শুধু মৌখিকভাবে কলেমা তাইয়্যেবা পড়াই যথেষ্ট। গুনাহ-পাপ যা হবে নবী (সা.), পীর বা ওলীরাই আল্লাহর কাছে সুপারিশ করে মাফ করিয়ে নিবেন। মুসলিম সমাজে অধিকাংশ মানুষই এ ধরনের বিশ্বাস করেন। অথচ কুরআন-সুন্নাহয় এর পক্ষে কোন দলিল খুঁজে পাওয়া যায় না।

- কারো বিশ্বাস, শুধু ইবাদত-বন্দেগীর আনুষ্ঠানিকতাগুলি নিয়ম করে পালন করাই যথেষ্ট। জীবনের বাকী কাজগুলি দুনিয়াদারী। সেখানে ধর্মীয় বিধান মানার প্রয়োজন নেই। ফলে আনুষ্ঠানিক নামায-রোজায় নিয়মিত হলেও ব্যবহারিক জীবনে হালাল-হারাম, শালীনতা, নৈতিকতায় ইসলামী বিধান মানার তাগিদ এ বিরাট সংখ্যক মুসলমানের মধ্যে নেই।

- কেউবা ইবাদাত বন্দেগী ও নৈতিকতা সম্পর্কে ইসলামী বিধিমালা পালনে সচেতন হলেও কুরআন-সুন্নাহ অনুযায়ী সমাজের সব কার্যাবলী পরিচালিত হোক তা-মানতে আগ্রহী নন।

- কেউবা মনে করছেন আত্মিক পবিত্রতা অর্জনই ইসলামের মূল কথা। তারা নিজস্ব বিশেষ নিয়মে আত্মার পরিশুদ্ধি অর্জনে সচেষ্ট। সমাজ-সমষ্টি নিয়ে তাদের পেরেশানী নেই।

- কেউ আছেন ইসলামের প্রচারে খুবই আন্তরিক। কিন্তু কি প্রচার করছেন তা নিয়ে সচেতন নন। ফলে অনেক ইসলামবিরোধী বিষয় তাদের মধ্যে ঢুকে গেছে।

- আবার কেউ সমাজে ইসলাম বাস্তবায়িত হোক তা তো চান। কিন্তু নিজ ব্যবহারিক জীবনে ইসলামের বিধি-বিধান পালনে শিথিল।

- অনেকে আছেন ইবাদাত বন্দেগীর খুঁটি-নাটি নিয়ে খুবই কড়াকড়ি। নিজ মতের বিপরীতে অপর মতের কোনো দলিল আছে- মানতেই নারাজ।

- একটি প্রবণতা ব্যাপক- ‘বিশ্বাসে মিলায় স্বর্গ তর্কে বহুদূর।’ উল্লেখিত প্রতিটি ধারার মুসলানদের মধ্যে ঘোষিত বা অঘোষিতভাবে এ ধরনের মনোভাব দেখা যায়। তারা যা কিছু বিশ্বাস করবেন বা তাদের আস্থাভাজন মুরুব্বী বা শায়খ ঠিক করে দিবেন, তাই ইসলাম। কুরআন-হাদীসের সাথে মিলিয়ে দেখার প্রয়োজনীয়তা আছে তারা মনে করেন না। এজন্যই বোধ করি কিয়ামতের দিন রসূল (সা.) অভিযোগ করে বলবেন-

“হে আমার প্রতিপালক! আমার সম্প্রদায় তো এই কুরআনকে পরিত্যাজ্য মনে করে।” (সূরা ফুরকান ২৫: ৩০)

অথচ এই কুরআনকে দেয়া হয়েছিল সব ব্যাপারে হেদায়াত, হেদায়াতের দলিল এবং সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারী তথা “ফুরকান” হিসেবে। (বাকারা: ১৮৫)

এই কিস্তিতে আমরা আল কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে দেখার চেষ্টা করবো জান্নাত লাভ ও জাহান্নাম থেকে বাঁচার জন্য আমাদের করণীয় বিষয়গুলি। নিম্নে বিষয়গুলি সংক্ষেপে উপস্থাপন করা হল।

১. বিশ্বাসের বিশুদ্ধতা: সমস্ত কাজের মূল হল বিশ্বাস বা ঈমান। ইসলামের যাবতীয় বিশ্বাসের ভিত্তি হল তাওহীদ। এর দাবী হল একমাত্র আল্লাহকে সৃষ্টিকর্তা, পালনকর্তা, রিজিকদাতা, বিধানদাতা এবং ভাল-মন্দের মালিক বলে বিশ্বাস করা।

আল্লাহ্ বলেন-

“বলো তিনিই আল্লাহ্, এক অদ্বিতীয়, আল্লাহ্ কারো মুখাপেক্ষী নন, সকলেই তাঁর মুখাপেক্ষী, তিনি কাউকেও জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি। এবং তাঁর সমতুল্য কেউই নেই।” (সূরা ইখলাস ১১২: ১-৪)

আরো বলেন,

“তিনিই আল্লাহ্, তিনি ছাড়া কোন ইলাহ নেই। অদৃশ্য ও প্রকাশ্য সব কিছুই তিনি জানেন। তিনি দয়াময়, পরম দয়ালু। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোন ইলাহ নেই। তিনিই অধিপতি, তিনিই পবিত্র, তিনিই শান্তি, তিনিই নিরাপত্তাদানকারী, তিনিই প্রবল, তিনিই অতীব মহিমান্বিত। তারা যাকে শরীক স্থির করে তিনি তা থেকে পবিত্র মহান।

তিনিই আল্লাহ্, সৃষ্টিকর্তা, উদ্ভাবন কর্তা, রূপদাতা, সকল উত্তম নাম তাঁরই, আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে, সমস্তই তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে। তিনিই পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।” (সূরা হাশর ৫৯: ২২-২৪)

সূরা নজমে বলা হয়েছে-

“আর এই যে, তিনিই হাসান, তিনিই কাঁদান,
আর এই যে, তিনিই মারেন, তিনিই বাঁচান,
আর এই যে, তিনিই সৃষ্টি করেন যুগল নর ও নারী
শূক্রবিন্দু হতে, যখন তা স্থলিত হয়,
আর এই যে, তিনিই অভাবমুক্ত করেন ও সম্পদ দান করেন
আর এই যে, তিনিই শিরা-নক্ষত্রের মালিক। (সূরা নজম ৫৩: ৪২-৪৯)

এমনিভাবে আয়াতুল কুরসী (বাকারা ২: ২৫৫), সূরা ফুরকান ২৫: ১-৩, সূরা আনআম ৬: ৫৯ আয়াতসহ কুরআন মজীদে বিভিন্ন স্থানে তাওহীদ বিশ্বাসের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। জান্নাতে যাওয়ার জন্য তাওহীদের ব্যাপারে আপোষহীন থাকার কোন বিকল্প নেই।

২. আত্মীয়তার বন্ধন রক্ষা: মহান আল্লাহ্ তা’লা বলেন:

“হে মানুষ! তোমরা তোমাদের প্রতিপালককে ভয় কর যিনি তোমাদেরকে এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন ও যিনি তা থেকে তার স্ত্রী সৃষ্টি করেন; যিনি তাদের দুইজন থেকে বহু নর-নারী ছাড়িয়ে দেন; এবং আল্লাহকে ভয় কর যাঁর নামে তোমরা একে অপরের নিকট হতে নিজ অধিকার দাবী কর; এবং আত্মীয়তা ও রক্তের বন্ধন বিনষ্ট করা থেকে বিরত থাক। নিশ্চিতভাবে জেনো আল্লাহ্ তোমাদের উপর তীক্ষ্ম নজর রাখেন।” (সূরা নিসা ৪: ১)

আত্মীয়তার বন্ধন নিম্নরূপ:

(১) পিতা-মাতা: সর্বাগ্রে পিতা-মাতার অধিকার যাদের মাধ্যমে আমি-আপনি দুনিয়ার মুখ দেখেছি। তাদের অধিকার সর্বাগ্রে। এমনকি বার্ধক্যে তাদের মধ্যে নানা আচরণগত দুর্বলতা দেখা গেলেও তাদের প্রতি সামান্যতমও অসদাচারণ করা যাবে না। বরং তাদের প্রতি সহমর্মিতা, সহানুভূতি ও পরম মায়া প্রদর্শন করতে হবে। আর তাদের জন্য অবিরাম দোয়া করতে হবে:

“রাব্বির হামহুমা কামা রব্বাইয়ানী সগীরা।”

অর্থাৎ “হে আল্লাহ্, আপনি আমার আব্বা-আম্মার প্রতি তেমনি রহম করুন, যেভাবে শৈশবে তারা আমাদের সাথে করেছিলেন।” ( বনী ইসরাঈল ১৭: ২৩-২৪)

-পিতা-মাতা অমুসলিম হলেও তাদের প্রতি সদাচরণ অব্যাহত রাখতে হবে। তবে তারা আল্লাহর নাফরমানীর কোনো নির্দেশ দিলে তা মানা যাবে না। (আনকাবূত ২৯: ৮, লুকমান ৩১: ১৫)। এই নির্দেশনা অবশ্য মুসলিম পিতা-মাতার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। কারণ আজকাল অনেক মুসলিম অভিভাবক দেখা যায় সন্তানকে নামায আদায় করতে, পর্দা করতে বাধা দেন। হারাম রুজির জন্য জোরাজুরি, ইসলাম বিরোধী পাত্র-পাত্রীকে বিয়ে করার জন্য বাধ্য করতে চান। মনে রাখতে হবে-

“আল্লাহর নাফরমানী করে কোনো সৃষ্টির আনুগত্য করা যাবে না।” (আহমদ ও হাকেম)

সর্বক্ষেত্রে এই মূলনীতি একজন মুসলমানকে মনে রাখতে হবে তা সে যে-ই হোক না কেন:

“আনুগত্য হবে শুধু সৎকাজে” (বুখারী ৬৮৩০ মুসলিম ৪৮৭১)

(২) রক্তের সম্পর্ক ও অন্যান্য আত্মীয়তা: আল্লাহ্ বলেন,

“তিনিই মানুষকে সৃষ্টি করেছেন পানি হতে; অতঃপর তিনি তার বংশগত ও বৈবাহিক সম্বন্ধ স্থাপন করেছেন। তোমার প্রতিপালক সর্বশক্তিমান।” (সূরা ফুরকান ২৫: ৫৪)

রসূলুল্লাহ্ (সা.) বলেন-

“আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারী জান্নাতে প্রবেশ করবে না।” (বুখারী)

তিনি (সা.) আরো বলেন-

“আল্লাহ্ বলেন, আত্মীয়তার হক হলো আমার তথা আর-রহমানের মূল। যে তা সংরক্ষণ করবে, আমি তাকে সংরক্ষণ করবো। আর যে তা ছিন্ন করবে, আমি তাকে (আমার থেকে) ছিন্ন করবো।” (বুখারী)

অতএব, আত্মীয়তার বন্ধন সম্পর্কে সাবধান! তা সে রক্তের সম্পর্ক হোক বা বৈবাহিক। বর্তমান সময়ে বিষয়টি দু’দিক সমস্যা সংকূল হয়ে দাঁড়িয়েছে। একদিকে কেউ কেউ বৈষয়িক পরিচয় ও সম্পর্কগুলি যেমন চাকুরী, ব্যবসা, সামাজিক ও রাজনৈতিক উন্নতিকে প্রাধান্য দিয়ে রক্তের ও আত্মীয়তার বন্ধন উপেক্ষা এমনকি ছিন্ন করছে। অপরদিকে আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে অনৈসিলামী প্রবণতা বৃদ্ধি পাওয়া ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে সম্পর্ক রক্ষা অনেক সময় দুরুহ হয়ে পড়ছে। জান্নাতের প্রত্যাশীকে এ ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। আত্মীয়তার সম্পর্ক কোনভাবেই ছিন্ন করা যাবে না। আবার আল্লাহর নাফরমানী হয় এমনভাবে সম্পর্কও রাখা যাবে না। অর্থাৎ তাদের অনৈসলামী দাবীগুলিও আবার রক্ষা করা যাবে না। যতদূর সম্ভব সৌজন্য সদ্ভাব রক্ষা করে চলতে হবে। মহান আল্লাহতা’লা সকলকে তাওফীক দান করুন।

গুগল নিউজে আমাদের প্রকাশিত খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন...

খেলাধুলা, তথ্য-প্রযুক্তি, লাইফস্টাইল, দেশ-বিদেশের রাজনৈতিক বিশ্লেষণ সহ সর্বশেষ খবর

Stay up-to-date with the latest news from Bangladesh. Our comprehensive coverage includes politics, business, sports, and culture. Get breaking news, analysis, and commentary on the issues that matter most to Bangladeshis and the international community.

Bangladesh is a country located in South Asia and is home to a diverse population of over 160 million people. It has a rich cultural heritage and a rapidly growing economy. News from Bangladesh covers a wide range of topics, including politics, economics, social issues, culture, and more. The country has made significant progress in recent years in areas such as poverty reduction, education, and healthcare. However, it still faces challenges such as corruption and environmental degradation. Bangladeshi news sources cover both local and international news to keep the public informed about the latest developments and events.