আল্লাহর আতিথ্য গ্রহণে আগাই
- Details
- by এহসানুল কবীর
“সেথায় তোমাদের জন্য রয়েছে যা কিছু তোমাদের মন চায়, এবং সেথায় তোমাদের জন্য রয়েছে যা কিছু তোমরা ফরমায়েশ কর।” (সূরা হা-মীম আস্-সাজদা ৪১: ৩১)
যদি জান্নাতের একটা সংক্ষিপ্ত বর্ণনা তৈরি করতে বলা হয় তা বোধকরি বেশ দূরহ হবে। তবে এ আয়াতখানি আশা করি সে তালিকায় অবলীলায় স্থান করে নিবে। বন্ধুবর আবেদন করলেন, মানুষ তো incentive খুঁজে। উদ্দীপক বা অনুপ্রেরণা পেতে চায় কাঙ্ক্ষিত বস্তুর আকর্ষণীয় পরিচয়ের মাঝে। সে বিষয়ে আজ কিছু কথা।
জান্নাতে গেলে কি পাব? সহজ উত্তর যা চান তা-ই। এক মুরুব্বী সাথী ছিলেন মরহুম মাওলানা হারুনুর রশীদ সাহেব। খুব নরম ও সুন্দর মনের মানুষ ছিলেন। বহু বছর আগে তিনি এই ঘটনাটা বর্ণনা করেছিলেন। অনেক দিন আগে। দেশে প্রথম কলের গান বা গ্রামোফোন এসেছে। মাদ্রাসার এক যুব উস্তাদ কথায় কথায় ক্লাসে বলে ফেললেন দুনিয়ায় গান শোনা তো হারাম। জান্নাতে গিয়ে তিনি আল্লাহর কাছে এই কলের গান চাইবেন। এক কান দু’কান হয়ে অন্যান্য সিনিয়ার উস্তাদদের কানে সে কথা পৌঁছল। আর যায় কোথায়? তারা মাদ্রাসার মোহতামেম বা প্রিন্সিপাল সাহেবের কাছে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আবেদন করলেন। প্রিন্সিপাল সাহেব সমঝদার মানুষ। সব শুনে বললেন, আল্লাহ্ই তো বলেছেন- সেখানে সে যা চাবে তা-ই পাবে। এখন সেখানে গিয়ে যদি সে তা চাইতে পারে, আর আল্লাহ্ পাক যদি তা তাকে দেন তবে অন্যদের সমস্যা কোথায়?
সর্বশেষ জান্নাতীর বয়ান
আল্লাহর কিছু মুমিন বান্দা, যারা শিরক করেনি। কিন্তু আমলে ত্রুটি-ঘাটতি ছিল। তারা জাহান্নামের শাস্তি ভোগ করার পর তা থেকে মুক্তি পাবে। (আল্লাহ্ তা’লা আমাদের কাউকেও মুহূর্তের জন্যও জাহান্নামে না দিন।) এই সর্বশেষ জান্নাতীর বড়ই চিত্তাকর্ষক বর্ণনা দিয়েছেন রসূলুল্লাহ্ (সা.)।
তিনি (সা.) বলেন, “আল্লাহ্ তা’লা বান্দাদের বিচার সমাপ্ত করবেন। শেষে এক ব্যক্তি থেকে যাবে। তার মুখমন্ডল হবে জাহান্নামের দিকে। এই হবে সর্বশেষ জান্নাতে প্রবেশকারী। সে বলবে, হে আমার প্রভু! অনুগ্রহ করে আমার মুখটি জাহান্নামের দিক থেকে ফিরিয়ে দিন। কারণ জাহান্নামের দুর্গন্ধ আমাকে অসহনীয় কষ্ট দিচ্ছে! এর লেলিহান অগ্নিশিখা আমাকে দগ্ধ করে দিচ্ছে। আল্লাহ্ যতদিন চান ততদিন পর্যন্ত সে তাঁর নিকট দু’আ করতে থাকবে। পরে আল্লাহ্ বলবেন, তোমার এ দু’আ কুবল করলে তুমি কি আরো কিছু কামনা করবে?
সে বিভিন্ন ধরনের ওয়াদা ও অঙ্গীকার করে বলবে, হে আল্লাহ্! আমি আর কিছু চাইবো না এবং সে আরো অঙ্গীকার করতে থাকবে। আল্লাহ্ তা’লা তার মুখটি জাহান্নামের দিক থেকে ফিরিয়ে দিবেন। তার চেহারা যখন জান্নাতের দিকে ফিরিয়ে দেয়া হবে, আর সে জান্নাত দেখবে, তখন আল্লাহ্ যতদিন চান সে নিরব থাকবে। পরে আবার বলবে, হে আমার প্রতিপালক! কেবল জান্নাতের দরজা পর্যন্ত আমাকে পৌঁছে দিন। আল্লাহ্ তাকে বলবেন, তুমি না ওয়াদা ও অঙ্গীকার দিয়েছিলে যে, আমি তোমাকে যা দিয়েছি তাছাড়া আর কিছু চাইবে না। হে আদম সন্তান, তুমি হতভাগা ও তুমি সাংঘাতিক ওয়াদা ভঙ্গকারী। তখন সে বলবে, হে আমার রব। এই বলে আল্লাহর কাছে দু’আ করতে থাকবে। আল্লাহ্ বলবেন, তুমি যা চাও তা যদি দিয়ে দেই তবে আর কিছু চাইবে না তো? সে বলবে আপনার ইজ্জতের কসম, আর কিছু চাইবো না।
এভাবে সে আল্লাহর কাছে ওজর পেশ করতে থাকবে যতদিন আল্লাহর ইচ্ছা হয়। এরপর তাকে জান্নাতের দরজা পর্যন্ত এগিয়ে দেয়া হবে। এবার যখন সে জান্নাতের দরজায় দাঁড়াবে, তখন জান্নাত তার সামনে উদ্ভাসিত হয়ে উঠবে। সে জান্নাতের সমৃদ্ধি ও সুখ দেখতে থাকবে। সেখানে আল্লাহ্ যতক্ষণ চান সে ততক্ষণ চুপ করে থাকবে। পরে বলবে, হে আমার রব! আমাকে জান্নাতে প্রবেশ করিয়ে দিন। আল্লাহ্ বলবেন, তুমি না সকল ধরনের ওয়াদা ও অঙ্গীকার করে বলেছিলে, আমি যা দান করেছি এর চাইতে বেশি আর কিছু চাইবে না? হে হতভাগা আদম সন্তান! তুমি তো ভীষণ ওয়াদা ভঙ্গকারী।
সে বলবে, হে আমার প্রভু! আমি যেন আপনার সৃষ্টির সবচেয়ে দুর্ভাগা না হই। সে বারবার দু’আ করতে থাকবে। পরিশেষে তার অবস্থা দেখে আল্লাহ্ তা’আলা হেসে ফেলবেন। আল্লাহ্ তা’আলা বলবেন, যাও জান্নাতে প্রবেশ কর। (জান্নাতে প্রবেশের পর) আল্লাহ্ তাকে বলবেন, (যা চাওয়ার) চাও। তখন সে তার সকল কামনা চেয়ে শেষ করবে। এরপর আল্লাহ্ নিজেই তাকে স্মরণ করিয়ে বলবেন অমুক অমুকটা চাও। এভাবে তার কামনা শেষ হয়ে গেলে আল্লাহ্ বলবেন তোমাকে এসব এবং এর সমপরিমাণ আরো দেয়া হল। (মুসলিম শরীফ, কিতাবুল ইমান, হাদীস নং-২৯৯)
অপর এক হাদীসে জান্নাতে সর্বনিম্ন স্তরের ব্যক্তি সম্পর্কে বলা হয়েছে-
তাকে বলা হবে, পৃথিবীর কোন সম্রাটের সাম্রাজ্যের সমপরিমাণ সম্পদ নিয়ে কি তুমি সন্তুষ্ট? সে বলবে, হে প্রভু! আমি খুশী। বলা হবে, তোমাকে উক্ত পরিমাণ সম্পদ দেয়া হল, সাথে দেয়া হল আরো সমপরিমাণ, আরো সমপরিমাণ, আরো সমপরিমাণ, আরো সমপরিমান। পঞ্চম বারে সে বলে উঠবে, আমি সন্তুষ্ট হে আমার রব! তিনি (আল্লাহ্) বলবেন, এ সব তোমার জন্য এবং আরো দশগুণ দেয়া হল। তাছাড়া তোমার জন্য রয়েছে এমন জিনিস যা দিয়ে মন পরিতৃপ্ত হয়। চোখ জুড়ায়। সে মানুষটি বলবে, হে আমার প্রভু! আমি পরিতৃপ্ত। (মুসলিম হাদীস নং-৩১২)
সুবহানাল্লাহ্! এই যদি সর্বনিম্ন স্তরের জান্নাতীর অবস্থা হয় তবে দুনিয়ার এই নশ্বর জিনিসের পিছু নিব কেন আমরা। এই সব ভোগ যা দেখতে ভোগের মতো, কিন্তু পরিণামে কেবল দুর্ভোগ নিয়ে আসে জীবনে-দুনিয়াতে ও আখিরাতে!
জান্নাতীদের বর্ণনা এসেছে পবিত্র কুরআনে-
“অতঃপর আল্লাহ্ তাদের সেদিনের (কিয়ামত দিবসের) অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবেন এবং তাদের দিবেন সজীবতা ও আনন্দ। এবং তারা যে সবর করেছিল, ধৈর্যধারণ করেছিল তার প্রতিদানে দিবেন জান্নাত ও রেশমি পোশাক। তারা সেখানে সিংহাসনে হেলান দিয়ে বসবে। সেখানে তারা অতিশয় গরম বা অতিশয় শীত অনুভব করবে না। লাগোয়া গাছগুলি তাদের উপর ছায়া দিতে থাকবে এবং তার ফলসমূহ থাকবে তাদের নাগালের মধ্যে। তাদের পরিবেশন করা হবে রূপার পাত্রে এবং স্ফটিকের (Crystal) মতো স্বচ্ছ পানপাত্রে- রূপালি স্ফটিক পাত্রে, পরিবেশনকারীরা যথাযথ পরিমাণে তা পূর্ণ করবে।
সেথায় তাদের পান করতে দেয়া হবে যানজাবিল (আদ্রক) মিশ্রিত পানীয়, জান্নাতের এমন এক প্রস্রবনের যার নাম সালসাবিল। তাদের কাছেই ঘোরা-ফেরা করবে চিরকিশোর (খাদেমগণ)। তুমি যখন তাদের দেখবে তখন মনে করবে যেন বিক্ষিপ্ত মনি-মুক্তা, তুমি যখন সেথায় দেখবে, দেখতে পাবে ভোগবিলাসের উপকরণ এবং বিশাল রাজ্য। তাদের আবরণ চিকন সবুজ রেশম ও মোটা সবুজ রেশম, আর তাদের পরিধান করানো হবে রৌপ্যনির্মিত কঙ্কন এবং তাদের প্রতিপালক তাদের পান করাবেন শরাবান তহুরা, অবশ্য, ইহাই তোমাদের পুরস্কার এবং তোমাদের কর্ম প্রচেষ্টা স্বীকৃত।” (সূরা দাহর ৭৬: ১১ - ২২)
তিনি (সুবহানাহু ওয়া তা’আলা) আরো বলেন-
“নিশ্চয়ই সৎলোকেরা থাকবে পরম আরামে, সুসজ্জিত আসনে বসে তারা অবলোকন করবে। তুমি তাদের মুখমন্ডলে স্বাচ্ছন্দের দীপ্তি দেখতে পাবে। তাদের মোহর করা বিশুদ্ধ পানীয় পান করানো হবে। তার মোহর হবে কস্তুরী। এ জিনিসের জন্য প্রতিযোগীরা প্রতিযোগিতা করুক।” (সূরা মুতাফফিফীন ৮৩: ২২-২৬)
দুনিয়ার জীবনে একজন মুমিন আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য বহুবিধ আরাম-আয়েশ-বিলাস উপকরণ বর্জন করে। এসবই তার বিনিময়। তদুপরি দুনিয়াপূজারী আল্লাহ্ বিমুখ মানুষগুলোর কাছ থেকে কতই না ঠাট্টা বিদ্রুপ সহ্য করতে হয়েছে তাদের-
“যারা অপরাধী তারা তো মুমিনদেরকে উপহাস করতো এবং তারা যখন মুমিনদের নিকট দিয়ে যেতো তখন চোখ-টিপে ইশারা করতো। আর যখন তারা (এই অপরাধীরা) তাদের নিকটজনদের কাছে ফিরে আসতো তখন তারা ফিরতো উৎফুল্ল হয়ে; আর যখন মুমিনদেরকে দেখতো, বলতো এরাই তো আসলে পথভ্রষ্ট।’ ওদেরকে তো তাদের (অর্থাৎ মুমিনদের) তত্ত্বাবধায়ক করে পাঠানো হয়নি। আজ মুমিনগণ কাফিরদের উপহাস করছে, সুসজ্জিত আসন থেকে তাদের অবলোকন করে। কাফিররা তাদের কৃতকর্মের ফল পেল তো?” (মুতাফফিকীন ৮৩: ২৯-৩৬)
কত রকম কথা একজন মুমিনকে শুনতে হয় - মৌলবাদী, সন্ত্রাসী, সাম্প্রদায়িক; মোল্লা হয়ে গোল্লায় গেছে; দাড়ির ফাকে শয়তান ঝুলে; ঘোমটার নিচে খেমটা নাচে, আরো কত কি! দুনিয়ার এই মানসিক যাতনা জান্নাতে আর থাকবে না। কারণ “তারা সেখানে কোনো অবান্তর ও কোনো খারাপ কথা শুনবে না। কেবল শান্তি আর শান্তি কল্যাণের বাণী ছাড়া আর কিছুই শুনবে না।” (সূরা ওয়াকিয়া ৫৬: ২৫-২৬)
এ নেয়ামত সব ফুরিয়ে যাবে না, না তাদের কাছ থেকে তা কেড়ে নেয়া হবে-
“আর সেখানে তারা অবস্থান করবে অনন্তকাল।” (বাকারা ২: ৩৫)
“আর এ সবই ক্ষমাশীল; পরম দয়ালু আল্লাহর পক্ষ থেকে আতিথেয়তা।” (হামীম আস সাজদা: ৩২)
এ সব প্রতিশ্রুতি নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকল ঈমানদারদের জন্য:
“আল্লাহ্ ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারীদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন কানন-কুঞ্জের যার তলদেশ দিয়ে প্রবাহিত হয় ঝরণাধারা। তারা সেগুলির মাঝেই থাকবে। আর এসব বাগানে থাকবে পরিচ্ছন্ন থাকার ঘর।” (সুরা তাওবা ৯: ৭২)
“তারা আর তাদের স্ত্রীরা বসবে ছায়াময় পরিবেশে, আসনে হেলান দিয়ে। সেখানে তাদের জন্য থাকবে ফল-মূল এবং যা তারা চাইবে। করুণাময় পালনকর্তার পক্ষ থেকে তাদের বলা হবে সালাম।” (সূরা ইয়াসীন ৩৬: ২৬-৬৮)
নবীয়ে রহমত (সা.) তার অনেক অনেক হাদীসে জান্নাতের নেয়ামতরাজীর বর্ণনা দিয়েছেন। তার কিছু উদ্ধৃত করছি।
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি জিজ্ঞাসা করলাম, কী দিয়ে জান্নাত তৈরি করা হয়েছে? তিনি (সা.) বললেন, সোনা-রূপার ইট দিয়ে। একটা রূপার ইট তারপর একটা সোনার ইট, এভাবে গাঁথা হয়েছে। এর গাঁথুনির উপকরণ সুগন্ধি মৃগনাভি এবং কঙ্করসমূহ মনি-মুক্তার ও মাটি হল জাফরান। জান্নাতে প্রবেশকারী মানুষ থাকবে অত্যন্ত সুখ-স্বাচ্ছন্দে; কোনো দুঃখ-কষ্ট, অভাব-অনটন তাকে স্পর্শ করবে না। সে অনন্তকাল এতে অবস্থান করবে, আর মৃত্যুবরণ করবে না। না তার পরনের পেশাক পুরাতন হবে আর না তার যৌবনকাল শেষ হবে। (সহিহাহ ২/৬৯২-৬৯৩) সাইয়াতুল-মারাম ৩৭৩, জান্নাতের পাথেয় ইয়াসির কাদী পৃ. ১২৪)
শুনছেন প্রিয় ভাই ও বোনেরা, এই সেই জিনিস যার কোনো সুরাহা নেই জান্নাত ছাড়া:
-মৃত্যুহীন জীবন
-অনন্ত যৌবন
-সীমাহীন বেশুমার সম্পদ ও নেয়ামতরাজী
আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, রসূলুল্লাহ্ (সা.) বলেছেন, জান্নাতের প্রাসাদগুলো এমন হবে যে, এর ভেতর থেকে বাইরের সব কিছু দেখা যাবে এবং বাইরে থেকে দেখা যাবে ভেতরের সব কিছু। এক বেদুইন উঠে দাঁড়িয়ে প্রশ্ন করলো, হে আল্লাহর রসুল এসব প্রাসাদ কাদের জন্য? তিনি (সা.) বললেন,
-যারা উত্তম ও সুন্দর কথা বলে,
-ক্ষুধার্তকে খাবার দেয়,
-প্রায়ই রোজা রাখে এবং
-লোকেরা যখন রাতে ঘুমিয়ে থাকে তখন আল্লাহর জন্য নামায আদায় করে- তাদের জন্য। (মিশকাতুল মাসাবিহ)
এখন প্রত্যেকে নিজের মতো কল্পনা করুন এই নেয়ামতরাজীর, যা আপনার জন্য আপনার রব তৈরি করে রেখেছেন।
রেখেছেন কাদের জন্য:
“যারা আমল করে তাদের জন্য কতই না চমৎকার প্রতিদান।” (সূরা আলে-ইমরান ৩: ১৩৬)
“তোমাদের ধৈর্য্যরে কারণে তোমাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক। আর তোমাদের এ পরিণাম, এই বাসস্থান কতই না চমৎকার।”( সুরা রাদ ১৩: ২৪)
দুনিয়ার জীবনে আল্লাহর হুকুম মতো জীবন-যাপন করা, কাজ করা, ধৈর্য্যরে সাথে প্রতিকূল পরিবেশে অবিচল থাকার জন্য এই সব।
রমজান মাস। জান্নাতের দরজাগুলো সব খুলে দেয়া হয়েছে। জাহান্নামের দরজাগুলো সব বন্ধ। আমি-আপনি কি এ অবারিত সুযোগ গ্রহণ করবো না? জান্নাতের নেয়ামতরাজী আমাকে-আপনাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে। দুনিয়ার ছলনাময় ভোগে ভুলে না যাই, মহাপ্রতারক শয়তান ও তার দোসরদের দ্বারা বিভ্রান্ত না হই। জান্নাতের পথে অগ্রসর হই। আল্লাহর অতিথি হওয়ার জন্য কাজ করি।
গুগল নিউজে আমাদের প্রকাশিত খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন...
খেলাধুলা, তথ্য-প্রযুক্তি, লাইফস্টাইল, দেশ-বিদেশের রাজনৈতিক বিশ্লেষণ সহ সর্বশেষ খবর
Stay up-to-date with the latest news from Bangladesh. Our comprehensive coverage includes politics, business, sports, and culture. Get breaking news, analysis, and commentary on the issues that matter most to Bangladeshis and the international community.
Bangladesh is a country located in South Asia and is home to a diverse population of over 160 million people. It has a rich cultural heritage and a rapidly growing economy. News from Bangladesh covers a wide range of topics, including politics, economics, social issues, culture, and more. The country has made significant progress in recent years in areas such as poverty reduction, education, and healthcare. However, it still faces challenges such as corruption and environmental degradation. Bangladeshi news sources cover both local and international news to keep the public informed about the latest developments and events.