আপনি পড়ছেন

সব মুসলমানের মনেই একটা সুপ্ত বাসনা লুকায়িত থাকে। তা হলো কাবা ঘর দর্শন করা। নবীজীর রওজা জেয়ারত করা। কিন্তু ইচ্ছে করলেই যে কেউ যখন-তখন মক্কা-মদিনায় যেতে পারে না। সে জন্য চাই অর্থ, সময় এবং সৌদি আরবের ভিসা।

kaba ghar

এসব তৈরি থাকলেও শারীরিকভাবে সক্ষম না হলে সৌদি আরবে তপ্ত গরমে মনোবাসনা পূর্ণ করা এক কঠিন সমস্যা হিসেবে দেখা দিতে পারে। সেই জন্য ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হজ নিয়ে আমাদের আগ্রহের কমতি নেই। কারণ হজের মাধ্যমেই সম্ভব হয় পবিত্র স্থানগুলো ঘুরে দেখার এবং ইবাদত করা।

আমি ২০১৫ সালে পবিত্র ওমরাহ এবং ২০১৭ সালে পবিত্র হজ পালন করার সুযোগ পাই। অভিজ্ঞতার আলোকে হজের সময়ের সুবিধা বা করণীয় নিয়ে এই নিবন্ধে আলোচনা করব।

হজের সময় অসুবিধাগুলো

হজের সময় আমাদের সাধারণত কয়েকটি মৌলিক বিষয়ে অসুবিধা হয়। যেমনঃ-

১. ভাষার সমস্যা

২. টাকার সমস্যা (অন্য মুদ্রা হওয়ায় লেনদেন বুঝতে অসুবিধা হয়)

৩. আবহাওয়া পরিবর্তন হওয়া (হঠাৎ করেই তীব্র তাপদাহে চলতে অসুবিধা হওয়া)

৪. দীর্ঘদিন (কম-বেশি ৪৫ দিন) চেনা, জানা পরিবেশের বাইরে অবস্থান করার অভ্যাস না থাকা

৫. শারীরিক অক্ষমতা (সাধারণত আমাদের দেশে বয়স্ক মানুষ হজে যায় বেশি)। তারা সাবলিলভাবে সব কাজ করতে পারেন না।

হজের প্রাক নিবন্ধন, পুলিশ ভেরিফিকেশন, টিকা দেয়া, হজ ভিসা সংগ্রহ করা এগুলো দেশে বসেই সম্পাদন করা যায়। সাধারণত হজ এজেন্সিগুলোই এগুলো সম্পাদনে সহায়তা করে। অনেক ক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যরা বা আত্মীয়-স্বজন এসব কাজে আন্তরিকভাবেই সহায়তা করেন। তাই এসব নিয়ে হাজী সাহেবদের কোনো অসুবিধা হয় না। তাই আমার আলোচনা হজ ক্যাম্প থেকেই শুরু করব।

প্রত্যেক হাজীকেই হজ ক্যাম্পে রিপোর্ট করতে হয়। আগে বাংলাদেশে ইমিগ্রেশনে দেরি না হলেও সৌদি আরবে ৬/৭ ঘণ্টা লাগত ইমিগ্রেশন পার হতে। কিন্তু এ বছর থেকে ঢাকায় সৌদি আরবের ইমিগ্রেশন হয়ে যাবে (সকলের জন্য প্রযোজ্য নয়) । তাই হাজী সাহেবদের এ বছর অনেক কষ্ট কমে যাবে।

সৌদি আরবের জেদ্দায় পৌঁছার পর হাজীদের হোটেলে নিয়ে যাবে ওই দেশের মোয়াল্লেম। এয়ারপোর্টে পাসপোর্ট রেখে দেয়া হবে সৌদি মোয়াল্লেমের জিম্মায়।

বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবের জেদ্দায় পৌঁছাতে মিকাত পার হতে হয় বলে ঢাকায় হাজী ক্যাম্প থেকে সব হাজী ইহরামের কাপড় পরে যান। তবে কেউ কেউ বিমানেও মিকাত আসার আগেই ইহরামের কাপড় পরে ওমরাহ এর নিয়ত করে ফেলেন। এবং মিকাত আসার সাথে সাথেই দু রাকাত নামাজ পড়ে নেন। সাধারণত বিমানে মিকাত আসার আগেই ঘোষণা দেয়া হয় এবং হাজীদের প্রস্তুতি নিতে বলা হয়।

ইহরামের কাপড় একবার পরলে ওমরাহ শেষ না করা পর্যন্ত আর স্বাভাবিক কাপড় পরা যায় না।

তাই হোটেলে যাওয়ার পর ব্যাগ রেখে হাজীদেরকে প্রথমে ওমরাহ করতে হয়। অনেকে আবার আবেগের কারণেও ওমরাহ করার জন্য এক ধরনের আকর্ষণ অনুভব করেন।

ওমরাহ করার জন্য কাবা ঘরে গিয়ে প্রথমে কাবা ঘর তওয়াফ করা, সাফা মারওয়া সায়ী করা, এবং মাথা মুন্ডন করার মাধ্যমে ওমরাহ শেষ হয়। তারপর হাজীরা স্বাভাবিক কাপড় পড়তে পারেন।

অবশ্য এখানে পার্থক্য হলো যারা হজ যাত্রার শুরুতে যান, তারা প্রথমে মদীনায় যান। মদীনা থেকে হজের আগে মক্কায় পৌঁছান। তারা মদীনা থেকে মক্কায় যাওয়ার সময় যে মিকাত পার হন, সেখান থেকে ওযু গোসল করে, ইহরামের কাপড় পরে দুই রাকাত নামাজ পড়ে মক্কায় রওনা হন। তাই প্রথমে মদীনায় গেলে ইহরামের কাপড় পরে রওনা দেয়ার প্রয়োজন হয় না।

এর পর মূলত হাজী সাহেবগণ ইবাদতের মাধ্যমে হজের প্রস্তুতি নিতে থাকেন। আর নামাজ, তাসবিহ তাহলিলের মাধ্যমে সময় কাটান। কেউ কেউ মক্কা-মদীনার গুরুত্বপূর্ণ দর্শনীয় স্থান সমূহ দেখতে থাকেন।

মিনার দিকে যাত্রা

৭ জিলহজ্ব সন্ধ্যায় সবাই মক্কায় সমবেত হয়। এরপর প্রায় ৮ কিলোমিটার দূরে মিনার দিকে যাত্রা শুরু হয়। এ যাত্রা চলতে থাকে। সাধারণত ৮ জিলহজ্ব জোহরের আগ পর্যন্ত এ যাত্রা চলতেই থাকে। এখানে হাজীরা অনেক সময় সমস্যার সম্মুখীন হন। এ পথটুকু হাজীদের বাসে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু বাস পেতে বিলম্ব, মিনার তাবু সব এক ডিজাইনের হওয়ায় তাবু খুঁজে পেতে সমস্যার মুখোমুখি হন হাজীগণ।

এ সময় যা করতে হবে- দলবদ্ধ থাকা, সাথে ছাতা রাখা, পানির বোতল রাখা। এছাড়া প্রত্যেক হাজীর হাতে এক ধরনের বন্ধনী দিয়ে দেয়া হয়। তাই অন্তত কিছু বলতে না পারলেও আমি হারিয়ে গিয়েছি এই কথাটার আরবি জানা থাকলে খুব ভালো হয়।

মিনায় যে সমস্যা হয় সেটা হলো হারিয়ে যাওয়া। অনেকে বাথরুমে যান, কিন্তু তাবু চিনে ফেরত আসতে পারেন না। কারণ, তাবু, বাথরুম সব একই ডিজাইনের। তাবু নাম্বার মনে না থাকলে যে কারোর জন্যই সমস্যা হয়ে দেখা দিতে পারে। এজন্য একা একা চলাচলের চেষ্টা না করা বুদ্ধিমানের কাজ। তাছাড়া বাথরুমের জন্য অনেক লম্বা লাইন দিতে হয়। তাই পানি এবং খাবার যতটুকু না খেলেই না, তাই গ্রহণ করা উচিত। উল্লেখ্য, এ সময়ের খাবার সরকারিভাবেই মোয়াল্লেমের মাধ্যমে বরাদ্দ থাকে। খাবার যথেষ্ট পরিমান দেয়া হয়। তাই অতিরিক্ত খাবার খুব একটা প্রয়োজন হয় না।

আরাফাতের উদ্দেশ্যে রওনা

৮ জিলহজ্ব সারাদিন মিনায় থাকতে হয়। ওইদিন রাতে আরাফাত এর উদ্দেশ্যে রওনা দেন হাজীগণ। এটা এক ধরনের যুদ্ধের মতো। কারণ একটা বাস আসে একেকজন মোয়াল্লেমের নামে, সে বাসে হাজীগণ উঠে চলে যান। মিনার রাস্তায় লাখ লাখ হাজী। এসময় কোনোভাবেই গ্রুপ থেকে আলাদা হওয়া যাবে না। কারণ ফজর নামাজ আরাফাতের ময়দানে পড়া উত্তম। লাখ লাখ মানুষ এক সাথে যাত্রা করে বলে মাত্র ১৫ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে কখনো কখনো দুপুর হয়ে যায়।

অনেকে আবার এ পথ হেঁটে পাড়ি দেন। তবে যথেষ্ট শারীরিক সক্ষমতা না থাকলে এ চেষ্টা না করা ভাল। কারণ সৌদি আরবের প্রচণ্ড গরমে এটা ডাবল কষ্ট মনে হতে পারে।

আরাফাতের ময়দানে অবস্থান করা হজের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। মূলত এটাই হজ। আরাফাতের ময়দানে উপস্থিত না থাকলে হজ হবে না। আরাফাতের ময়দানে মসজিদে নামীরা থেকে খুতবা দেয়া হয়। এখানে জবলে রহমত বা রহমতের পাহাড় রয়েছে। যেখানে হযরত আদম (আঃ) ও বিবি হাওয়া (আঃ) এর দুনিয়ায় মিলন হয়েছিল।

এখানে এসে গোসল করা উত্তম। মনে করা হয় এ গোসলের সাথে সাথে হাজীদের শরীর থেকে সব পাপ মুছে যায়। মসজিদে নামীরাকে কেন্দ্র ধরে ১০ কিলোমিটার বৃত্তাকারভাবে আরাফা ময়দান। তাই এখানেও একই কথা প্রযোজ্য। না চিনলে, কোথায়ও একা একা বের না হওয়া উত্তম। এখানেও প্রচুর মানুষ হারিয়ে যায়। আর বিশাল এলাকা বলে খুঁজে নেয়া খুব কষ্টের বিষয়।

মুজদালিফায় যাত্রা

সূর্য ডোবার পর আরাফা থেকে মুজদালিফার উদ্দেশ্যে রওনা দিতে হয়। আরাফা থেকে মুজদালিফা ১২ কিলোমিটার রাস্তা। আমার কাছে মনে হয়েছে হজের সবচেয়ে কষ্টের কাজ এটা। অন্যান্য স্থানে আগে পরে হাজীগণ যায়। কিন্তু এখানে প্রায় ২৫/৩০ লাখ লোক এক সাথে রওনা দেয় বলে রাস্তায় হেঁটে আসাও কষ্টের। হাতে হাতে ধরে না রাখলে মুহূর্তে হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। মোয়াল্লেম ভালো হলে যদি সাথে সাথে গাড়ি পাওয়া যায় ভালো। না পেলে সে কষ্ট লিখে বুঝানো দায়। এক কিলোমিটার রাস্তা পাড়ি দিতে ২/৩ ঘণ্টাও লাগতে পারে। সাথে একটা ব্যাগ থাকায় সে যাত্রা আরো কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়।

মুজদালিফায় পৌঁছে শয়তানকে মারার জন্য পাথর সংগ্রহ করতে হয়। মিনা এবং আরাফায় তাবু থাকলেও মুজদালিফায় থাকতে হয় খোলা আকাশের নিচে। চাদর বিছিয়ে। এখানেও বাথরুমের জন্য বিশাল লাইন ধরতে হয়। রাজা-বাদশাহ, ধনী-গরীব, সবাই এখানে খোলা আকাশের নিচে রাত যাপন করেন। ফজরের নামাজ পড়ে আবার রওনা দিতে হয় জামারাহ এর উদ্দেশ্যে। শয়তানকে পাথর মারার জন্য। মুজদালিফা থেকে জামারাহ এর দুরুত্ব ৫ কিলোমিটার। এ পথে গাড়িতে যাওয়া যায়। তবে শরীরে ক্ষমতা থাকলে হেঁটে যাওয়া ভালো। সকাল বেলার বাতাসটা বেশ ভালোই লাগে। তাছাড়া মানুষের স্রোত আপনাকে সঠিক স্থানে পৌঁছে দিবে।

প্রথম দিন পাথর মারতে হবে দ্বিপ্রহরের আগে। তাই এখানেও অনেক ভিড় হয়। অনেক মানুষ পায়ের নিচে চাপা পড়ে মারা যায়। তাই সাবধান থাকতে হবে।

এরপর কুরবানি করে মাথা মুন্ডন করে গোসল করে ইহরামের কাপড় খুলে ফেলতে হয়। এ সময় মিনায় আরো ২ দিন অবস্থান করতে হয়। ১১ ও ১২ জিলহজ্ব দ্বিপ্রহরের পর জামারায় শয়তানকে পাথর মারতে হয়। ১২ জিলহজ্বের মধ্যে কাবা ঘর তওয়াফ ও সায়ী করতে হয়। এর মধ্যে দিয়ে মূলত হজের কার্যক্রম শেষ হয়।

এরপর মক্কা থেকে ফেরার সময় কাবা ঘরে বিদায়ী তওয়াফ করতে হয়।

হজের চুক্তির সময় খেয়াল রাখবেন

১. কার মাধ্যমে হজজ্ব করছেন। তিনি আলেম কিনা। কারণ, তওয়াফের সময়, সায়ী করার সময় নানা ধরনের দোয়া পড়তে হয়। আরাফাতের মাঠে, মিনায় মজদালিফায় অনেক আমল আছে, যা একজন আলেম না হলে সম্ভব হয় না। অনেকে বলেন, এগুলো না করলে সমস্যা নেই। হজজ্ব হবে। কিন্তু আমার কাছে মনে হয়, হয়ত হবে, কিন্তু লবন, পানি, সালাদ ছাড়া ভাত খাওয়ারমতো।

২. আগে কোন হোটেলে রাখবে, হজের সময় কোন হোটেলে রাখবে, হজের পর কোন হোটেলে রাখবে আগে থেকে জেনে নিন। মনে রাখবেন, হোটেল যত দূরে হজের খরচ তত কম। এছাড়া ৫ স্টার, ৪ স্টার, ৩ স্টার, স্টার ছাড়া, গেষ্ট হাউজ এসবের খরচ ভিন্নতর হয়।

৩. মক্কায় চলাচলের যানবাহন খরচ কার তা আগে থেকে জেনে নিন।

৪. জিয়ারাহ (দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখা) কার খরচে হবে জেনে নিন।

৫. মদিনায় যাতায়াত খরচ কার এটাও জেনে নিন।

৬. খাবার খরচ কার সেটাও জেনে নিন।

৭. সৌদি মোয়াল্লেম এর নাম জেনে নিবেন। এতে সুবিধা হবে।

যা নিতে ভুলবেন না

১. ২ ফিতার স্যান্ডেল নিবেন ২/৩ জোড়া। ইহরাম পড়া অবস্থায় ২ ফিতার জুতা পরতে হয়। আর অনেক হাঁটার কারণে হোঁচট খেয়ে তা ছিড়ে যেতে পারে।

২. যদি চশমা ব্যবহার করেন, তাহলে ২/৩টা নিয়ে যাবেন। অনেক সময় অজু করতে গেলে, ভিড়ের কারণে হারিয়ে যেতে পারে।

৩. অবশ্যই ছাতা নিবেন। অনেক রোদে হাঁটতে হয়, ছাতা না থাকলে সেটা অনেক কষ্টের।

৪. ইহরামের কাপড় অবশ্যই ২ সেট রাখতে হবে। সম্ভব হলে ৩ সেটও রাখতে পারেন।

৫. মুজদালিফায় শোয়ার জন্য চাদর লাগবে। এটা নিতে ভুলবেন না।

৬. শুকনো খাবার সাথে রাখবেন। মিনার তিন দিন শুধু বিরানী দেয়া হয়। অভ্যস্থ না হলে খাবারে কষ্ট পেতে পারেন।

৮. খাবার প্রচুর পাবেন। বিভিন্ন আত্মীয় স্বজন নিয়ে আসে। এমনিও রাস্তায় অনেকে খাবার বিলি করে। কিন্তু প্রয়োজনের বেশি খাবেন না।

যা করবেন না

১, অধৈর্য হবেন না।

২. মোয়াল্লেমের কথার বাইরে যাবেন না।

৩. একা একা কোথাও যাবেন না।

৪. বিরক্ত হবেন না। নানা সময় আপনাকে ধৈর্য রাখতে হবে।

৫. গালিগালাজ করবেন না। এতে ইবাদত এর গুণ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

অবশ্যই করবেন

১. মোয়াল্লেমের ফোন নাম্বার সেভ করে রাখবেন।

২. মক্কায় বাংলাদেশ হজ অফিসের ফোন নাম্বার সেভ করে রাখবেন। এটা ওয়েভ সাইটেই পাবেন। আপনি ওখানে অফিসেও যেতে পারেন। মনে রাখবেন মক্কায় অনেকের হজ মিস হয়ে যায় শুধু হারিয়ে যাওয়ার কারণে। সৌদিরা আরবী, হিন্দি, উর্দু ছাড়া অন্য ভাষা খুব একটা জানেন না। তাই আপনি হারিয়ে গেলে মোয়াল্লেমকে ফোন দিলে তিনি ভিড়ের কারণে, ব্যস্ততার কারণে ফোন নাও ধরতে পারেন। তখন হজ অফিসে ফোন করলে ওরা আপনাকে সাহায্য করবে।

৩. আমি হারিয়ে গেছি। সম্ভব হলে এ শব্দটার আরবী শিখবেন। হারিয়ে গেলে এটা একজন পুলিশকে বলবেন। দেখবেন দ্রুত কাজ হয়ে যাচ্ছে।

হজ একটি কষ্টকর ইবাদত। আপনার হজ কবুল হোক। (এখানে তামাত্তু হজের নিয়ম নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।)

গুগল নিউজে আমাদের প্রকাশিত খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন...

খেলাধুলা, তথ্য-প্রযুক্তি, লাইফস্টাইল, দেশ-বিদেশের রাজনৈতিক বিশ্লেষণ সহ সর্বশেষ খবর

Stay up-to-date with the latest news from Bangladesh. Our comprehensive coverage includes politics, business, sports, and culture. Get breaking news, analysis, and commentary on the issues that matter most to Bangladeshis and the international community.

Bangladesh is a country located in South Asia and is home to a diverse population of over 160 million people. It has a rich cultural heritage and a rapidly growing economy. News from Bangladesh covers a wide range of topics, including politics, economics, social issues, culture, and more. The country has made significant progress in recent years in areas such as poverty reduction, education, and healthcare. However, it still faces challenges such as corruption and environmental degradation. Bangladeshi news sources cover both local and international news to keep the public informed about the latest developments and events.