গাজার মেডিকেল শিক্ষার্থীদের পাকিস্তানে পড়াশোনার সুযোগ

ইসরায়েলি আগ্রাসনের শিকার গাজার শিক্ষার্থীদের প্রতি সহমর্মিতার হাত বাড়িয়ে দিলো পাকিস্তান। পাকিস্তান মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (পিএমডিসি) গাজার মেডিকেল ও ডেন্টাল শিক্ষার্থীদের পাকিস্তানে তাদের পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে। লন্ডনে নিযুক্ত পাকিস্তানি হাইকমিশনারের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে পিএমডিসি এই মানবিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। খবর এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।

গাজার মেডিক্যাল শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে

পিএমডিসি সভাপতি জানান, ভবিষ্যতে যাতে গাজার শিক্ষার্থীরা নিজ দেশের মানুষের সেবা করতে পারে, সেই লক্ষ্যেই পাকিস্তান এই পদক্ষেপ নিয়েছে। তিনি আরও জানান, বর্তমানে পাকিস্তানে গাজার প্রায় ১০০ জন মেডিকেল শিক্ষার্থী রয়েছে। তাদের সকল প্রকার সহায়তা ও সহযোগিতা প্রদানের ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।

ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীদের সুবিধা-অসুবিধার দিকে খেয়াল রাখতে এবং তাদের পড়াশোনা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে পিএমডিসি একটি বিশেষ কমিটি গঠন করেছে।

এর আগে গত বছরের নভেম্বরে ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীদের প্রতি সহমর্মিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল তুরস্ক ও মালয়েশিয়া। এ দুই দেশে অধ্যয়নরত ফিলিস্তিনের গাজার শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি মওকুফ করার ঘোষণা দিয়েছিল দেশ দুটির সরকার।

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান এক আদেশে বলেছিলেন, তুরস্কে স্নাতক ও ডিপ্লোমা পর্যায়ে অধ্যয়নরত গাজার শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয় সেমিস্টারের খরচ বহন করবে তুর্কি সরকার। দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত গাজার সব ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীই এ সুবিধা পাবেন বলে জানানো হয়।

অন্যদিকে মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী মোহাম্মদ খালেদ নরদিন জানিয়েছিলেন, দেশটির পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ছয় শতাধিক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর টিউশন ফি এক বছরের জন্য মওকুফ করা হবে। এছাড়া বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত দুই শতাধিক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীকে এই সুবিধা দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। এছাড়া তাদেরকে মাসিক হারে ভাতা দেওয়ার বিষয়টিও বিবেচনা করা হচ্ছে।

পাকিস্তান মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (পিএমডিসি) গাজার শিক্ষার্থীদের মানবিক কারণে পাকিস্তানে তাদের মেডিক্যাল ও ডেন্টাল শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে। লন্ডনে নিযুক্ত পাকিস্তানি হাইকমিশনারের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে পিএমডিসি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। খবর এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।

পিএমডিসি সভাপতি জানান, লন্ডনে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের অনুরোধে পিএমডিসি গাজার মেডিক্যাল শিক্ষার্থীদের পাকিস্তানে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ভবিষ্যতে যাতে তারা নিজ দেশের মানুষের সেবা দিতে সক্ষম হয়, সে জন্য পাকিস্তান এ উদ্যোগ নিয়েছে।

তিনি আরও উল্লেখ করেন, এর দ্বারা কাউন্সিলের লক্ষ্য গাজার শিক্ষার্থীদের সর্বাত্মক সমর্থন করা। পাকিস্তানের থাকাকালে তাদেরকে সব ধরনের সহায়তা প্রদানেরও ঘোষণা দেন তিনি। বর্তমানে পাকিস্তানে গাজার প্রায় ১০০ জন মেডিক্যাল শিক্ষার্থী রয়েছে। তাদেরকে সব ধরনের সহায়তা ও সমর্থন করা ফিলিস্তিনের প্রতি পাকিস্তানের পুরনো সেই প্রতিশ্রুতিকেই প্রতিফলিত করে।

ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীদের সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে পিএমডিসি একটি বিশেষ কমিটি গঠন করেছে। এই কমিটি তাদের সুবিধা-অসুবিধার দিকে খেয়াল রাখবে এবং তারা যেন সুষ্ঠুভাবে তাদের পড়াশোনা শেষ করতে পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখবে।

এর আগে গত বছরের নভেম্বরে ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীদের প্রতি সহমর্মিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল তুরস্ক ও মালয়েশিয়া। এ দুই দেশে অধ্যয়নরত ফিলিস্তিনের গাজার শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি মওকুফ করার ঘোষণা দিয়েছিল দেশ দুটির সরকার। অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের হামলার পরিপ্রেক্ষিতে তাদের পাশে দাঁড়ানোর অংশ হিসেবে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান এক আদেশে বলেন, তুরস্কে স্নাতক ও ডিপ্লোমা পর্যায়ে অধ্যয়নরত গাজার শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয় সেমিস্টারের খরচ বহন করবে তুর্কি সরকার। দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত গাজার সব ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীই এ সুবিধা পাবেন বলে জানানো হয়।

অন্যদিকে মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী মোহাম্মদ খালেদ নরদিন জানিয়েছিলেন, দেশটির পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ছয় শতাধিক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর টিউশন ফি এক বছরের জন্য মওকুফ করা হবে। এছাড়া বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত দুই শতাধিক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীকে এই সুবিধা দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। এছাড়া তাদেরকে মাসিক হারে ভাতা দেওয়ার বিষয়টিও বিবেচনা করা হচ্ছে।